আমার ডক্টর (পর্ব-১)
অপলক দৃষ্টিতে তার সামনে থাকা হরিণ চোখের, কোমড় পর্যন্ত চুলওয়ালি, দুধেআলতা রঙের,কালো থ্রিপিস পড়া রমণীর দিকে তাকিয়ে আছে,,,,
জিসান এই এলাকার রাজনীতিবিদ বড়লোক প্রভাবশালী বাবার একমাত্র গুন্ডা ছেলে,,,,
বাবার টাকা আর ক্ষমতার জোরে সে এলাকায় গুন্ডামি করে বেড়ায়,,
একটু আগেও সে মারামারি করে হাত কেটে গেছে যার কারণে হসপিটালে আসছে,সিনিয়র ডক্টর ওটি রুমে আছে,আর অন্য ডক্টররা জিসান এর সামনে আসার সাহস ও পাচ্ছিল না,তাই অবশেষে হসপিটালের সবথেকে নম্র,ভদ্র, শান্ত, মায়াবী,সুন্দরী ডক্টর আইরিন জাহান ইভা খবর শুনে জিসান এর ট্রিটমেন্ট করতে চলে আসলো,,
আর এই মুহূর্তে জিসান তার দিকেই অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে,,,,
জিসান আজ পর্যন্ত কোনো মেয়ের সাথে রিলেশন করে নাই,মেয়েদের প্রতি তার কোনো ফিলিংস নাই কিন্তু এই ডক্টরকে দেখার পরে হঠাৎ জিসানের এমন কাণ্ড দেখে তাকে হসপিটালে নিয়ে আসা তার বন্ধুরা ও অবাকের চরম পর্যায়ে,,,
জিসানের হাতে ব্যান্ডেজ করা শেষ,ইভার ডাকে জিসানের ধ্যান ভাঙ্গে,,,,
ইভা:এই যে মিস্টার,
ইভা:এইযে শুনছেন,আপনার ব্যান্ডেজ করা শেষ,এখন যেতে পারেন,
জিসান: জ্বী,কি বলছেন?
ইভা:আপনার হাতে ব্যান্ডেজ করা শেষ,কিছু ওষুধ লিখে দিচ্ছি সেইগুলো কিনে নিবেন,
এই বলে ইভা ওষুধ গুলো লিখে দিলো,,
জিসান:আচ্ছা আপনার না_ _ _ _ _
এর মাঝেই একজন সিস্টার এসে বললো মেম আপনাকে স্যার ওটি রুমে ডাকছে তাই ইভা দৌড়ে চলে গেল,
জিসান ইভার নাম জিজ্ঞেস করতে যাচ্ছিল কিন্তু সিস্টার এর জন্য পারলো না,,,,জিসানের খুব রাগ হচ্ছে,,কিন্তু সে রাগ কন্ট্রোল করে ইভার লেখা প্রেসক্রিপশন নিয়ে হসপিটাল থেকে বেরিয়ে গেলো,,,,
তার পরে সে ওষুধের দোকানে গিয়ে ওষুধ গুলো কিনে নিলো
তার বন্ধুরা বললো,
অভি:কিরে সা'লা ডক্টরকে দেখে আজকে তোর কি হলো,
রাজ: হ্যাঁ রে,এমনিতে তো এত মেয়ে পিছনে ঘুরে কিন্তু তুই তাদের দিকে ফিরেও তাকাও না,তাহলে আজকে তোর কি হলো?
জিসান:আমার ডক্টর😊
আকাশ:কি?তোর ডক্টর মানে?কি বলছিস পাগলের মত?
জিসান:আমার শরীরের ডক্টর, মনের ডক্টর ২ টাই মনে হয় পেয়ে গেছি দোস্ত,,,
অভি:তার মানে তুই ওই ডক্টরের প্রেমে পড়ছিস?
জিসান: হ্যাঁ দোস্ত,আর শোন,কালকের ভিতর ওই ডক্টরের সকল ইনফরমেশন আমার চাই,,,
রাজ:ওকে দোস্ত,প্যারা নিস না...
২০২৩ সালের বিকাশ ও নগদের শেষ ক্যাম্পেইন
শুরু হয়ে গেছে বিকাশ ও নগদের যৌথ ক্যাম্পেইন। মোট ৫ টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে জিতে নিতে পারেন সর্বোচ্চ ১০০০০ টাকা পর্যন্ত প্রাইজ মানি।
ক্যাম্পেইন এ অংশ গ্রহণ করতে হলে নিচের দেয়া লিংকে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।
মোবাইল নাম্বার, নাম,বিকাশ বা নগদের পার্সোনাল নাম্বার সঠিক নিয়মে অবশ্যই দিবেন নইলে প্রাইজ জিতলেও প্রাইজ মানি পাবেন না।
লিংকে ঢুকে যাবতীয় সব কিছু পূরণ করে নিন।
👉ফরম পূরণ করতে এখানে ক্লিক করুন👈
বি:দ্র: বিকাশ বা নগদের কাষ্টমার সার্ভিস কখনোই পিন চাইবেনা।অনুগ্রহ করে আপনার গোপন পিন নাম্বার টি নিজের কাছেই রাখবেন।কেউ চাইলে দিবেন না
ধন্যবাদ
আমার ডক্টর (পর্ব-২)
রাজ:আচ্ছা দোস্ত,প্যারা নিস না,
অভি:আচ্ছা তাহলে তুই এখন বাসায় যা,কালকে কলেজে আসিস তখন ডক্টরের সব ইনফরমেশন নিয়ে আসবো,,,
জিসান:আচ্ছা যা,কালকে দেখা হবে,
এই বলে সবাই চলে গেলো আর জিসান বাসায় চলে আসলো,,,, ডক্টরকে দেখার পর থেকে জিসানের খাওয়া ঘুম সব হারাম হয়ে গেছে,,,,,
সারারাত ২ চোখের পাতা এক করতে পারে নাই,চোখের সামনে শুধু সেই মায়াবী মুখটা,,,,,
সকাল বেলা তাড়াতাড়ি উঠেই কলেজের জন্য রেডী হয়ে বের হলো,,,
জিসানের আম্মু:কই যাও? নাস্তা করে যা,
জিসান:না মা অনেক দেরি হয়ে গেছে বাইরে খেয়ে নিবো,
বাসা থেকে বের হয়ে বাইক নিয়ে সোজা কলেজে চলে গেলো,গিয়ে দেখে বন্ধুরা কেউ আসে নাই,,বন্ধুদের কল দিল
জিসান:করে কই তুই?
অভি:হুমম বল,এত সকালে কল করলি যে
জিসান:আমি কলেজে আর তুই এখনও ঘুমাচ্ছিস?
অভি: কিহ?আজকে সূর্য কোন দিক থেকে উঠছে?১০ টার বাবু আজকে ৮ টায় কলেজে,প্রেমে পড়ে কি ঘুম হারাম করে দিলি?
জিসান: শা'লা তুই আয় তাড়াতাড়ি
অভি:ওকে আসতেছি
কিছুক্ষন পরে সব বন্ধুরা চলে আসলো,,,,
জিসান: কিরে কোনো ইনফরমেশন পেলি?
রাজ:বেডা আমরা আবার ইনফরমেশন পাবো না,,,,,সব ইনফরমেশন নিয়ে তার পরে আসছি
জিসান:আচ্ছা বল কি কি ইনফরমেশন পেলি,?
আকাশ:ওই ডক্টরের নাম আইরিন জাহান ইভা,বাসা হসপিটাল থেকে একটু সামনেই,একটু মধ্যবিত্ত, ইসলামিক,নম্র,ভদ্র ফ্যামিলির মেয়ে,সবেমাত্র ডক্টর হইছে,আর ওই মেয়ে কোনো ছেলেদের সাথে কথা বলে না,মেয়ে ফ্রেন্ড ছাড়া কোনো ফ্রেন্ড নাই,
অভি:দোস্ত আমার মনে হয় না এই মেয়ে তোর সাথে প্রেম করবে
রাজ:হুমম দোস্ত,তুই ওই মেয়েকে ভুলে গিয়ে কলেজের কোনো সুন্দরী মেয়েকে পছন্দ কর,,
জিসান:এটা সম্ভব না,ওই মেয়েকে দেখার পরে আমার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে,আচ্ছা চল আজকে ক্লাস করবো না,এক জায়গা যাবো
অভি:কই যাবি?
জিসান:আমার ডক্টরের কাছে,
আকাশ:কিন্তু কোনো সমস্যা ছাড়া গেলে তো ওই ডক্টর সামনেও আসবে না,,,
রাজ:আমার কাছে একটা বুদ্ধি আছে
জিসান:কি?
রাজ:এখন আমরা ৩ জন তোকে মারবো
জিসান: মানে কি?গাঁজা খাইছিস?
রাজ:আরে মাথামোটা পুরো কথাটা তো শোন,তোকে মেরে তার পরে হসপিটালে নিয়ে যাবো,আর যে করে হোক ঐ ডক্টরকে দিয়ে ট্রিটমেন্ট করাইতে হবে,এই ভাবে কিছু দিন পর পর তোর হাত পা ভেঙে ওই ডক্টরের কাছে নিয়ে যাবো,তার পরে একটা সময় ওই মেয়ে নিজেই তোরে প্রেমের প্রস্তাব দিবে দেখিস,,,
আমার ডক্টর (পর্ব-৩)
জিসান:তুই কি খেয়ে মাথায় এত বুদ্ধি বাড়াও,?আচ্ছা যাই হোক আয় আগে মারামারি করি🤣
২০২৩ সালের বিকাশ ও নগদের শেষ ক্যাম্পেইন
শুরু হয়ে গেছে বিকাশ ও নগদের যৌথ ক্যাম্পেইন। মোট ৫ টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে জিতে নিতে পারেন সর্বোচ্চ ১০০০০ টাকা পর্যন্ত প্রাইজ মানি।
ক্যাম্পেইন এ অংশ গ্রহণ করতে হলে নিচের দেয়া লিংকে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।
মোবাইল নাম্বার, নাম,বিকাশ বা নগদের পার্সোনাল নাম্বার সঠিক নিয়মে অবশ্যই দিবেন নইলে প্রাইজ জিতলেও প্রাইজ মানি পাবেন না।
লিংকে ঢুকে যাবতীয় সব কিছু পূরণ করে নিন।
👉ফরম পূরণ করতে এখানে ক্লিক করুন👈
বি:দ্র: বিকাশ বা নগদের কাষ্টমার সার্ভিস কখনোই পিন চাইবেনা।অনুগ্রহ করে আপনার গোপন পিন নাম্বার টি নিজের কাছেই রাখবেন।কেউ চাইলে দিবেন না
ধন্যবাদ
তার পরে ৩ বন্ধু মিলে জিসানকে মেরে হসপিটালে নিয়ে যায়,,,,
হসপিটালে গিয়ে কোনো ডক্টরকে দেখতে না পেয়ে অভি একজন নার্সকে বললো:_
অভি:ডক্টর ইভা আছে?
নার্স: ম্যাম একটু বিজি আছে
অভি:বলেন যে ইমার্জেন্সী প্রেসেন্ট আসছে
নার্স:ওকে আপনারা ওয়েট করেন আমি ম্যামকে বলতেছি,,,,
এই বলে নার্স চলে গেলো,,,
প্রায় ৩০ মিনিট হয়ে গেলো কতো ডক্টর আসলো কিন্তু ডক্টর ইভার দেখা পাওয়া গেলো না,,,,,
কিছুক্ষন পরে নার্স এসে বললো
নার্স:আপনারা অন্য কোনো ডক্টরের কাছ থেকে ট্রিটমেন্ট করে নেন, ম্যামের আজকে ডিউটি টাইম শেষ তাই একটু বাইরে বের হইছে,,,,
জিসান:কিন্তু আমরা তো এখানেই ছিলাম তাকে তো বের হতে দেখলাম না
নার্স: ম্যাম এই গেট দিয়ে বের হয় নাই,২ নাম্বার গেট থেকে বের হইছে
এটা শুনে হাত পায়ে ব্যান্ডেজ না করেই জিসান দৌড়ে চলে যায় ২ নাম্বার গেটে,ওর পিছু পিছু ওর বন্ধুরা ও দৌড়ে যায়,
কিন্তু জিসান এসে ডক্টরকে পায় না,,,,তাই সে আনমনে হাঁটছিলো হঠাৎ কারো সাথে ধাক্কা লেগে পড়ে যায়,,,,,,তাকিয়ে দেখে পাঞ্জাবি পড়া মুখে ছোট ছোট দাড়িওয়ালা এক সুদর্শন লোক,,,,,
এমনিতে মন খারাপ তার উপর ধাক্কা লেগে পড়ে গেছে যার কারণে জিসানের রাগটা আরো বেড়ে যায় তাই উঠেই ছেলেটাকে মারতে শুরু করে,সাথে তার বন্ধুরা ও ছেলেটাকে মারে,তার পরে যে যার বাসায় চলে যায়,আর ছেলেটা রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকে,,,,
জিসান বাসায় গিয়ে গোসল করে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে ,রাত ১০ টায় তার মায়ের ডাকে ঘুম ভাঙ্গে,
জিসানের আম্মু:জিসান,বাবা কি হইছে তোর?
জিসান:কই আম্মু কিছু না
জিসানের আম্মু:সকালে না খেয়ে কলেজে গেলি,কলেজ থেকে এসে গোসল করে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লি,কি হইছে বল আমাকে
জিসান:কিছু না আম্মু,তুমি গিয়ে ডিনার রেডী করো আমি আসছি
তার পরে উঠে ফ্রেশ হয়ে ডিনার করে আবার ডক্টরকে নিয়ে ভাবতে থাকে,হঠাৎ তার মাথায় আসে এখন থেকে আর হসপিটালে না, ডক্টরের বাসার সামনে দাড়িয়ে থাকবে,,যেই ভাবা সেই কাজ
পরেরদিন সকালে বন্ধুদের নিয়ে ইভার বাসার সামনে হাজির,,,,প্রায় ১ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পরে ইভার দেখা মিলে,,,,মেরুন কালারের একটা থ্রিপিস পড়ে বাসা থেকে বের হয়,জিসান আবারও নতুন করে ক্রাশ খায় এই ডক্টরের উপর,ইভার সাথে একটা মেয়ে,মেয়েটা ও অনেক সুন্দর,হয়তো ইভার বান্ধুবি বা বোন হবে,,,,,
জিসান ইভার পিছু নিতে থাকে,,,,,কিন্তু সামনে যাওয়ার সাহস পায় না,,,,
অভি: যা এইবার গিয়ে তোর মনের কথাটা বলে দে
জিসান:না রে,আমি পারবো না,আমার ভয় করছে
আকাশ:এমনিতে তো কোনো মেয়েকে ভয় পাও না,আজকে কি হলো?
জিসান:বুঝবি না গাধার দল,,,অন্য মেয়ে আর এই মেয়ের মাঝে অনেক পার্থক্য
রাজ:কি পার্থক্য শুনি
জিসান:এই মেয়ে ডক্টর,যদি রাজি না হয় আর রাগ করে আমার ঘাড়ে ইনজেকশন পুশ করে দেয় তাহলে কি হবে বুঝিস,,,
জিসানের এমন কথা শুনে সবাই হেসে দেয় এর মাঝে ইভাও উধাও হয়ে যায়,,,
আমার ডক্টর (পর্ব-৪)
পরেরদিন সকালে বন্ধুদের নিয়ে ইভার বাসার সামনে হাজির,,,,প্রায় ১ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পরে ইভার দেখা মিলে,,,,মেরুন কালারের একটা থ্রিপিস পড়ে বাসা থেকে বের হয়,জিসান আবারও নতুন করে ক্রাশ খায় এই ডক্টরের উপর,ইভার সাথে একটা মেয়ে,মেয়েটা ও অনেক সুন্দর,হয়তো ইভার বান্ধুবি বা বোন হবে,,,,,
জিসান ইভার পিছু নিতে থাকে,,,,,কিন্তু সামনে যাওয়ার সাহস পায় না,,,,
হঠাৎ ইভার সামনে একটা গাড়ি এসে থামে, গাড়ি থেকে মাথায়, হাতে ব্যান্ডেজ নিয়ে জিহাদ বের হয়,,,,জিহাদ ইভার ছোটবেলার বন্ধু,,,জিহাদ,ইভা,ইভার সাথে থাকা মেয়েটা (মিহি) ৩ জন ছোট বেলা থেকে খুব ভালো বন্ধু,,জিহাদকে এখানে দেখে অভি বলে,
অভি:দোস্ত এই তো ওই ছেলেটা যাকে আমরা কালকে মারছিলাম,
রাজ:কিন্তু এই ছেলে ইভার কি হয়?
জিসান: দাড়া দেখাচ্ছি মজা ওরে,,,এই বলে জিসান দৌড়ে গিয়ে জিহাদের শার্টের কলার ধরে বলতে থাকে,
জিসান:কে রে তুই?আমার ডক্টরের কাছে তোর কি?😡
ইভা:কি হচ্ছে এইসব?আর আপনি ওই ছেলেটা না যে ২ দিন আগে হসপিটালে গেছিলেন ট্রিটমেন্ট করতে?
জিসান: জ্বী,কিন্তু এই ছেলের সাথে তোমার কি সম্পর্ক?😡আজ ওরে মেরেই ফেলবো
ইভা:বন্ধ করেন এই সব গুন্ডামি,ও আমার বেস্ট ফ্রেন্ড,কিন্তু আপনি আমাকে তুমি করে বলছেন কেনো? আর আমাকে ফলো করছেন নাকি আপনি?
জিসান:যা মনে হয় ভাবতে পারো,এই বলে জিসান রাগ করে সেখান থেকে চলে যায়,,,,,
২০২৩ সালের বিকাশ ও নগদের শেষ ক্যাম্পেইন
শুরু হয়ে গেছে বিকাশ ও নগদের যৌথ ক্যাম্পেইন। মোট ৫ টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে জিতে নিতে পারেন সর্বোচ্চ ১০০০০ টাকা পর্যন্ত প্রাইজ মানি।
ক্যাম্পেইন এ অংশ গ্রহণ করতে হলে নিচের দেয়া লিংকে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।
মোবাইল নাম্বার, নাম,বিকাশ বা নগদের পার্সোনাল নাম্বার সঠিক নিয়মে অবশ্যই দিবেন নইলে প্রাইজ জিতলেও প্রাইজ মানি পাবেন না।
লিংকে ঢুকে যাবতীয় সব কিছু পূরণ করে নিন।
👉ফরম পূরণ করতে এখানে ক্লিক করুন👈
বি:দ্র: বিকাশ বা নগদের কাষ্টমার সার্ভিস কখনোই পিন চাইবেনা।অনুগ্রহ করে আপনার গোপন পিন নাম্বার টি নিজের কাছেই রাখবেন।কেউ চাইলে দিবেন না
ধন্যবাদ
ইভা,জিহাদ,মিহি 3 জন জিহাদের গাড়িতে উঠে চলে যায়,,,জিহাদ ইভাকে বললো,
জিহাদ:ওই ছেলেটা কিন্তু ভালো না, আমার মনে হয় ও তোরে ফলো করছে,আর কালকে ওই ছেলেই ওর বন্ধুদের নিয়ে আমাকে মারছিল,শুনছি ও এই এলাকার রাজনীতিবিদ আসাদ আকবরের এক মাত্র গুন্ডা ছেলে,
ইভা:তুই চিন্তা করিস না,এর পরে আমাকে ফলো করলে ওরে দেখে নিবো
এই বলে ওরা যে যার হসপিটালে চলে যায়,,,,,জিহাদ আর মিহি এক হসপিটালে জব করে আর ইভা অন্য হসপিটালে,,,,
জিসান মাথায় রাগের ড্রাম নিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে বসে আছে,এর মাঝে তার ফোনে একটা কল আসে,ওপাশ থেকে কেউ একজন বলে দোস্ত তাড়াতাড়ি তোরা সবাই আয়,একটা আ'বা'লকে মারতে হবে,,তার পরে সবাই সেখানে গিয়ে শোনে ওই ছেলের সাথে ওদের এক বন্ধুর গ্যাঞ্জাম হইছে যার কারণে ওই ছেলেকে মেরে ফেলবে,,,,,
ছেলেটাকে খুজে বের মারতে থাকে,এক পর্যায়ে ছেলেটা মরার মত হয়ে পড়ে যার কারণে ওরা মনে করে ছেলেটা মারা গেছে,,,
আমার ডক্টর (পর্ব-৫)
ছেলেটাকে খুঁজে বের করে মারতে থাকে,,,মারতে মারতে এক পর্যায়ে ছেলেটা মরার মত হয়ে পড়ে যার কারণে ওরা মনে করে ছেলেটা মারা গেছে তাই ওরা যে যার বাসায় চলে যায়।
আর ছেলেটাকে রাস্তায় এই অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে কিছু পথচারী ছেলেটাকে হসপিটালে নিয়ে যায়।আজকে ছুটির দিন তাই ডক্টর কম তার উপর ছেলেটার অবস্থা খুব খারাপ তাই ডক্টর ইভা ছেলেটার চিকিৎসা করে।
ইভা:রোগীর অবস্থা খারাপ তার বাড়ির লোককে কল করেন আর বলেন ব্লাড ম্যানেজ করতে।কেউ একজন ছেলেটার পকেটে তার ফোন পায় তার পরে তার ফ্যামিলির লোককে সবকিছু বলে,,,
জিসান বাসায় গিয়ে ভেবে পায় না কি করবে।(কিছুতেই তো আমি আমার মনের কথা আমার ডক্টরকে বলতে পারছি না,কি এমন জাদু আছে ওই চোখে যার কারণে ওর সামনে গেলে সবকিছু ভুলে যাই। নাহ যে করেই হোক আমার ডক্টরকে আমার মনের কথা বলতে হবে)মনে মনে,
ইভা ছেলেটার চিকিৎসা করার পরে ছেলেটার জ্ঞান ফিরে।ইভা তখন পাশেই ছিল যার কারণে জ্ঞান ফেরার সাথে সাথে সাথেই বলে উঠে_
ইভা:এখন কেমন লাগছে?
ছেলেটা: জ্বী ভালো,তবে মাথাটা ব্যাথা করছে
ইভা:আপনার মাথায় আঘাত করা হয়েছিল তাই মাথা ব্যাথা করছে,ভয় পাবেন না ঠিক মতো মেডিসিন নিলে সুস্থ হয়ে যাবেন তবে আপনার এই অবস্থা কে করছে?
ছেলেটা:জিসান,এই এলাকার নামকরা গুন্ডা।
জিসানের নামটা শুনেই ইভা রাগে হাত গুঠিবদ্ধ করে নেয়। (এই ছেলে কি শুরু করছে।বাবার পাওয়ার আছে বলে প্রতিদিন অন্যায় ভাবে সবাইকে মারবে।না এভাবে চলতে থাকলে এলাকার সব ছেলে ওর হাতে মাইর খেয়ে পঙ্গু হয়ে যাবে। আমাকে কিছু একটা করতে হবে)মনে মনে,
পরের দিন,
আজকেও জিসান বন্ধুদের নিয়ে ইভার বাসার নিচে দাড়িয়ে আছে।ইভা বাসা থেকে বের হতেই দেখে আজকে আবার ওরে ফলো করতে চলে আসছে।আজকে ইভার সাথে মিহি নাই।মিহির শরীরটা ভালো না তাই ও আজকে হসপিটালে যাবে না।ইভা এসে জিসানের সামনে দাঁড়ায়।
ইভা:আপনার সাথে আমার কিছু কথা আছে
জিসান: জ্বী বলো। (আরে বাহ এতো দেখছি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।)মনে মনে
ইভা:এখন না,আমি হসপিটালে ডিউটি শেষে আপনার সাথে পার্কে দেখা করবো।তবে একটা শর্ত আছে
জিসান:কি শর্ত?
ইভা: আপনার কোনো ফ্রেন্ড নিয়ে আসতে পারবেন না,একা আসবেন,
জিসান:ওকে
ইভা চলে যায়।জিসান আর ওর বন্ধুরা ইভার দিকে এখনও হা করে তাকিয়ে আছে।
অভি: দোস্ত তোর প্রেম তো আজকে হয়ে যাবে রে
আমার ডক্টর (পর্ব-৬)
অভি: দোস্ত তোর প্রেম তো আজকে হয়ে যাবে রে
আকাশ:দেখছিস আমাদের কথা মতো ১ দিনই কাজ হয়ে গেলো
রাজ:চল ট্রিট দিবি।
জিসান:ওকে চল।
তার পরে ফ্রেন্ডদের রেস্টুরেন্টে নিয়ে ভরপুর খাওয়া দাওয়া করিয়ে বাসায় যায়।
জিসান গোসল করে খেয়ে রেডী হচ্ছিল আর গুনগুন করে গান গাচ্ছিল তখন জিসানের আম্মু পিছন থেকে এসে বললো_
জিসানের আম্মু:কিরে কি হইছে তোর?একদিন না খেয়ে কেমন দেবদাস হয়ে বিড়ালের মতো ঘুমাস।আর একদিন গুনগুন করে গান গাও।আর এত সেজেগুজে কই যাও?
জিসান:আম্মু আমি কি মেয়ে না তাই ময়দা মাখছি না,থুক্কু সাজুগুজু করছি না।আর শুধু একটু গান গাওয়ার জন্য তুমি কতো কি বলছো কতো সন্দেহ করছো
জিসানের আম্মু:সন্দেহ করলাম কই,আমি শুধু জিজ্ঞেস করলাম কই যাচ্ছিস।
জিসান:বন্ধুদের সাথে ঘুরতে। (তোমার পুত্রবধূর সাথে দেখা করতে যাচ্ছি,কিন্তু সেটা যদি বলি তাহলে তো ঝাটার বারি,জুতার বারি,আরো কতকিছুর বারি খেতে হবে আল্লাহ জানে।তাই আর এই কথাটা তোমাকে বলতে পারলাম না মাই ডিয়ার মম)মনে মনে বললো
জিসানের আম্মু:আচ্ছা যা।তাড়াতাড়ি আসবি।বেশি রাত হলে গেট লাগিয়ে দিবো।সারারাত বাইরেই থাকবি
জিসান:ওকে আম্মু, টাটা বায় বায়
২০২৩ সালের বিকাশ ও নগদের শেষ ক্যাম্পেইন
শুরু হয়ে গেছে বিকাশ ও নগদের যৌথ ক্যাম্পেইন। মোট ৫ টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে জিতে নিতে পারেন সর্বোচ্চ ১০০০০ টাকা পর্যন্ত প্রাইজ মানি।
ক্যাম্পেইন এ অংশ গ্রহণ করতে হলে নিচের দেয়া লিংকে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।
মোবাইল নাম্বার, নাম,বিকাশ বা নগদের পার্সোনাল নাম্বার সঠিক নিয়মে অবশ্যই দিবেন নইলে প্রাইজ জিতলেও প্রাইজ মানি পাবেন না।
লিংকে ঢুকে যাবতীয় সব কিছু পূরণ করে নিন।
👉ফরম পূরণ করতে এখানে ক্লিক করুন👈
বি:দ্র: বিকাশ বা নগদের কাষ্টমার সার্ভিস কখনোই পিন চাইবেনা।অনুগ্রহ করে আপনার গোপন পিন নাম্বার টি নিজের কাছেই রাখবেন।কেউ চাইলে দিবেন না
ধন্যবাদ
জিসান বাইক নিয়ে সোজা পার্কে চলে যায়।প্রায় ঘণ্টাখানেক পরে ইভা আসে।এসেই বলে_
ইভা:বন্ধুদের ছাড়া কি ভাবে আসলেন?
জিসান:সব কিছুতে তো আর বন্ধুদের রাখা যায় না,আর এটা তো আমাদের পার্সোনাল কথা।আচ্ছা যে কথা বলতে নিয়ে আসছো সেটা আগে বলো।নাকি আমার আগে বলতে হবে?
ইভা: মানে?কি আগে আপনি বলবেন?
জিসান:হুমম বুঝছি তুমি বলতে লজ্জা পাচ্ছো।আচ্ছা আমি বলছি।
""জানিনা কি আছে তোমার ঐ চোখে""😊
""তোমার ঐ চোখজোড়া দেখলেই সবকথা আটকে যায় মুখে""🥰
""জানিনা কি ভাবে বলতে হয় ভালোবাসি""🥀
""তবুও বার বার সেই কথা বলতে ছুটে আসি'""❤️
""মানুষের চিকিৎসা করতে আসতে মানো নাকো ঝড়""😊
""জীবনের সব বাঁধা পেরিয়ে তুমি কি হবে আমার পার্সোনাল ডক্টর?""🙈
❤️অনেক বেশি ভালোবাসি তোমায়,,,তুমি শুধু আমার ডক্টর,❤️
ঠাসসস, (ইভা স্বজোরে জিসানের গালে একটা থাপ্পর দিল)
ইভা:কি ভাবেন নিজেকে?আপনার মত একটা গুন্ডা ছেলেকে আমি ভালোবাসবো?কি ভাবে ভাবলেন এটা?বাবার টাকা আছে বলে যা ইচ্ছে করে যাবেন?যখন যাকে ইচ্ছে মারবেন?আমি আপনাকে এখানে নিয়ে আসছি একটা ওয়ার্ণিং দিতে ,নেক্সট টাইম যদি কোনো কারণ ছাড়া কাউকে মারেন তাহলে তার ফল খুব খারাপ হবে,,,
আমার ডক্টর (পর্ব-৭)
নেক্সট টাইম যদি কোনো কারণ ছাড়া কাউকে মারেন তাহলে তার ফল খুব খারাপ হবে।আমি ইভা খুব শান্ত কিন্তু রাগ উঠলে কতটা অশান্ত হতে পারি এটা আপনার ভাবনার বাইরে।আর আমি কিন্তু কারো টাকার পাওয়ার বা কারো শক্তি ভয় পাই না।এই সবকিছু আমি ব্রেইন দিয়ে হ্যান্ডেল করি।কথাটা মাথায় রাখবেন।আর হা আপনার বন্ধুদের আনতে বারণ করছি কারণ আপনার বন্ধুদের সামনে থাপ্পড়টা দিলে আপনাকে অপমান করা হতো।সব কথাগুলো মাথায় ঢুকিয়ে নিবেন।বায়
এই বলে ইভা হসপিটালের সামনে গিয়ে অপেক্ষা করে জিহাদ এর জন্য,কিছুক্ষণ পরে জিহাদ আসে,,,,
জিহাদ: কিরে ইভু,আজকে এত তাড়াতাড়ি এসে দাড়িয়ে আছিস যে?
ইভা:এক জায়গা গেছিলাম
জিহাদ:কোথায় গেছিলি?
ইভা:ওই সেই বড়লোক বাবার মাস্তান ছেলের সাথে প্রেম করতে গেছিলাম
জিহাদ: মানে?ওই হাতি কি বলছিস তুই?
ইভা:যা সত্যি তাই বলছি
জিহাদ ইভার কান টেনে বললো সত্যি কথা বলবি নাকি কান ছিঁড়ে ফেলবো?তখন এই জীবনে আর জামাই পাবি না।হি হি হি
ইভা: কান ছাড় সত্যিটা বলতেছি।
জিহাদ:আচ্ছা ছাড়লাম এখন বল
ইভা:ওই ছেলেরে একটু ভিটামিন খাইয়ে আসছি
জিহাদ: মানে?
ইভা: মানে আজকে ভালো করে বুঝিয়ে বলে আসছি যে এর পরে যেনো কাউকে না নারে।আর ছোট্ট করে একটা "উম্মাহ" থুক্কু "থাপ্পড়" মেরে আসছি
জিহাদ:তুই ওই ছেলের সাথে লাগতে জাস না প্লিজ।
কথা বলতে বলতে ওরা ইভার বাসার সামনে চলে আসে।ইভাকে নামিয়ে দিয়ে জিহাদ চলে যায়।
অন্যদিকে,ইভার প্রতি জিসানের অনেক রাগ হয়।সে পার্ক থেকে বের হয়ে বন্ধুদের কাছে যায়।
আকাশ:কিরে প্রেমিক পুরুষ।প্রেম কতদূর এগিয়ে গেল?
রাজ: হ্যাঁ রে। চাচ্চু ডাক কবে শুনবো?
জিসান:চুপ কর তোরা।আমার এখন মাথাটা খুব গরম আছে এমনিতেই।
তার পরে জিসান সবকিছু বন্ধুদের খুলে বলে।
অভি:দোস্ত ওই মেয়ে তোর গায়ে হাত দিছে ওরে কালকে কি করি দেখিস।
আমার ডক্টর (পর্ব-৮)
আজকে সকাল বেলা উঠেই জিসান আর ওর বন্ধুরা ইভার বাসা থেকে হসপিটাল যাওয়ার রাস্তায় দাড়িয়ে আছে।
জিহাদের আজকে প্রাইভেটকার আনেনি,জিহাদ বাইক চালাচ্ছে মিহি আর ইভা ওর বাইক এর পিছনে বসা।ওদের আসতে দেখে জিসানের বন্ধুরা সামনে এসে দাড়ায়। যার কারণে বাধ্য হয়ে জিহাদকে বাইক থামাতে হয়। বাইক থামানোর সাথে সাথেই অভি ইভার হাত ধরে টান দিয়ে বাইক থেকে নামায়।
অভি:আমার বন্ধুর গায়ে হাত দিছো।আজকে আমার বন্ধুকেই বিয়ে করতে হবে
ইভা:হাত ছাড়ুন বলছি।আমি কিন্তু লোক ডাকবো।আর আপনার বন্ধু দোষ করছে তার জন্যই থাপ্পড় মারছি।শুধু শুধু তো মারি নাই
অভি:এই জিসানকে থাপ্পড় মারার দুঃসাহস আজ পর্যন্ত কারো হয় নাই।তুমি আজকে সেই দুঃসাহস দেখাইছো।আর কি যেনো বলছিলে?লোক ডাকবে,তুমি হয়তো জানো না জিসান কে,ও কার ছেলে। যাই হোক চলো আমাদের সাথে,,,,এই বলে ইভার হাত ধরে টেনে নিয়ে যাওয়া ধরে।জিহাদ এসে অভিকে থাপ্পড় মারে।
জিহাদ:একটা মেয়ের সাথে কেমন ব্যবহার করতে হয় তোরা জানিস না? ভালোয় ভালোয় ওর হাত ছেড়ে দে নাহলে খুব খারাপ হবে।
রাজ:এই তুই কে রে।ওইদিন মার খেয়ে দেখছি খুব সাহস হইছে।তোরে তো আজকে মেরেই ফেলবো।
ইভা:বন্ধ করুন এইসব।আর এই যে মিস্টার জিসান,আপনি কালকে কি যেনো বলছিলেন?আমাকে ভালোবাসেন,এই তার নমুনা।আপনি তো মানুষ না,জানোয়ার।যেদিন মানুষ হতে পারবেন সেই দিন আমার সামনে আসবেন।এই ভাবে জোর করে উঠিয়ে নিয়ে ভালোবাসা পাওয়া যায় না।ভালোবাসা পেতে হলে তার মনের মত হতে হয়,পারলে আমার মনের মত হয়ে দেখান।
জিসান এতক্ষন মাথা নত করে ইভার কথা গুলো শুনছিল।ইভা কথা শেষ হতেই জিসান বলে
জিসান:এই ছেড়ে দে।আর মিস ইভা আপনার সাথে আবার দেখা হবে কিন্তু অন্য রূপে। টেইক কেয়ার।
২০২৩ সালের বিকাশ ও নগদের শেষ ক্যাম্পেইন
শুরু হয়ে গেছে বিকাশ ও নগদের যৌথ ক্যাম্পেইন। মোট ৫ টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে জিতে নিতে পারেন সর্বোচ্চ ১০০০০ টাকা পর্যন্ত প্রাইজ মানি।
ক্যাম্পেইন এ অংশ গ্রহণ করতে হলে নিচের দেয়া লিংকে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।
মোবাইল নাম্বার, নাম,বিকাশ বা নগদের পার্সোনাল নাম্বার সঠিক নিয়মে অবশ্যই দিবেন নইলে প্রাইজ জিতলেও প্রাইজ মানি পাবেন না।
লিংকে ঢুকে যাবতীয় সব কিছু পূরণ করে নিন।
👉ফরম পূরণ করতে এখানে ক্লিক করুন👈
বি:দ্র: বিকাশ বা নগদের কাষ্টমার সার্ভিস কখনোই পিন চাইবেনা।অনুগ্রহ করে আপনার গোপন পিন নাম্বার টি নিজের কাছেই রাখবেন।কেউ চাইলে দিবেন না
ধন্যবাদ
আমার ডক্টর (পর্ব-৯)
জিসান:এই ছেড়ে দে।আর মিস ইভা আপনার সাথে আবার দেখা হবে তবে অন্য রূপে।টেইক কেয়ার।
এইবলে জিসান ওর বন্ধুদের নিয়ে চলে গেলো।আর ইভা অবাক হয়ে দাড়িয়ে আছে।কি ভাবে কি থেকে কি হলো সেটাই চিন্তা করতেছে।জিহাদের ডাকে ও ভাবনার জগৎ থেকে ফিরে আসে।
জিসান বাসায় গিয়ে শুধু ইভার বলা কথা গুলো ভাবছিল।সে মনে মনে প্রতিশ্রুতি নেয় সে ভালো হয়ে যাবে আর গুন্ডামি করবে না।পড়াশুনায় মনোযোগ দিবে।যে করেই হোক সে ইভার মনের মত হবে।সে খাওয়া দাওয়া বাদ দিয়ে পড়তে বসে যায়।যেটা দেখে জিসানের আম্মু অবাকের চরম পর্যায়ে।যে ছেলেকে বাচ্চাদের মত মেরেও পড়তে বসানো যায় না সে আজ নিজে থেকে পড়তে বসছে।জিসানের আম্মু জিসানের কাছে এসে ওর মাথায় কপালে হাত বুলিয়ে বলতে শুরু করলো_
জিসানের আম্মু:কি হইছে তোর।জ্বর আসছে?কই জ্বর ও তো আসে নাই
জিসান: আম্মু কি হইছে এমন করছো কেনো?আর আমার জ্বর আসবে কেনো?
জিসানের আম্মু:তাহলে আজকে পড়তে বসলো যে
জিসান:এমনিতেই।এখন থেকে ঠিক মত পড়াশুনা করবো আর মারামারি করবো না।আচ্ছা তুমি খাবার রেডী করো আমি খেতে আসতেছি।
তার পরে জিসানের আম্মু খাবার রেডী করতে চলে গেলো। সে আজকে ছেলের এত পরিবর্তন দেখে অনেক খুশি।
জিসান রাতে পড়াশুনা শেষ করে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে গেলো।সকালে উঠে কলেজে গেলো।আজ আর আড্ডা দিলো না।
ইভাও এই সব ব্যাপার মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে নিজের কাজে মন দিল।
এভাবে প্রায় এক মাস কেটে গেল।জিসান আর ইভার সামনে যায় না তবে আড়াল থেকে প্রতিদিন ইভাকে দেখে।এভাও সেটা দেখেও না দেখার ভান করে।
একদিন ইভা হসপিটালের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে দেখে জিহাদ গাড়ি নিয়ে দাড়ানো কিন্তু মিহি আসে নাই আর জিহাদের হাতে একটা লাল গোলাপ।
ইভা:করে হিরো গোলাপ নিয়ে কোন বুড়িকে পটাতে যাচ্ছিস?
জিহাদ:তোর বান্ধুবি বুড়িকে।আচ্ছা শোন আজকে মিহির আসতে একটু দেরি হবে তাই আগে তোর কাছে আসলাম একটা হেল্প এর জন্য
ইভা:কি হেল্প?
জিহাদ:কখনো কোনো মেয়েকে প্রপোজ করিনি তো তাই ভয় লাগছে।কি ভাবে কি করবো একটু বল না।
ইভা:আমি কি জানি।আমি মনে হয় কয়েকশো প্রেম করছি।
জিহাদ:ওহ সেটাও তো কথা।আচ্ছা শোন আমি কিছু কিছু শিখে আসছি।তোর সামনে প্রাকটিস করি তুই দেখ হয় কি না ।
এটা বলে জিহাদ ফুল নিয়ে ইভার সামনে হাটুগেড়ে বসে ইভার দিকে গোলাপটা এগিয়ে দেয়।
আমার ডক্টর (পর্ব-১০)
এটা বলে জিহাদ ফুল নিয়ে ইভার সামনে হাটুগেড়ে বসে ফুলটা ইভার দিকে এগিয়ে দিল।ওদেরকে দুর থেকে এতক্ষন জিসান দেখছিল।আর এইদিকে মিহি ও চলে আসে।ইভা জিহাদের হাত থেকে ফুলটা নেয়।মিহি এসে জিহাদ ইভাকে প্রপোজ করছে দেখে ও আর সামনে এগোতে পারে না।ও ওখান থেকে চলে যায়।হঠাৎ পিছন থেকে কেউ একজন ডাক দেয়।পিছন ফিরে দেখে জিসান।জিসানকে দেখে মিহি আবার হাটা শুরু করে।তার পরে জিসান আবার বলে
জিসান:মিহি আপু কি হইছে তুমি কাদঁছো কেনো?
মিহি:আপনাকে বলবো কেনো।এটা আমার পার্সোনাল ব্যাপার।
জিসান:আসলে তোমরা আমাকে যতটা খারাপ ভাবছো আমি অতটা ও খারাপ না।আর আমি তোমার বান্ধুবিকে সত্যি অনেক ভালোবাসি।
মিহি:লাভ নাই আর।কারণ আজ থেকে সে হয়তো জিহাদের gf।
জিসান:তার মানে দুর থেকে যেটা দেখছি সেটাই সত্যি।
মিহি:আপনি কি ইভাকে ফলো করেন?
জিসান:হুমম কিন্তু ও সামনে আসতে বারণ করছে বলে সামনে আসি না।তুমি প্লিজ ওরে এটা বইলো না।
মিহি:আমি আর কি ভাবে বলবো।আমি এই শহর থেকে আজকেই চলে যাবো।
জিসান:কেনো?কি হইছে?জিহাদ ইভাকে প্রপোজ করছে তাতে তো আমার কষ্ট পাওয়ার কথা কিন্তু তুমি কান্না করছো কেনো?
মিহি:কারণ আমি জিহাদকে ভালোবাসি।আর এটা ইভাও জানতো।জেনেও কি ভাবে পারলো ওর প্রপোজ অ্যাকসেপ্ট করতে
এই বলে কান্না করতে করতে দৌড়ে চলে গেলো মিহি।জিসান কি করবে কিছুই বুঝতে পারছে না।সে এখন নিজের রাগ কন্ট্রোল করতে শিখে গেছে তাই চুপচাপ বাসায় চলে যায়।
এইদিকে ইভা আর জিহাদ মিহির আসার জন্য অপেক্ষা করছে কিন্তু আসছে না।ফোনটা ও বন্ধ তাই মন খারাপ করে ওরা ২ জন হসপিটালে চলে গেলো।
হসপিটাল শেষে আবার ২ জন বাসায় চলে যায়।
মিহি হসপিটাল ছুটির পরে হসপিটালে গিয়ে কথা বলে চাকরিটা ছেড়ে দেয়।বাসায় এসে সব ব্যাগ প্যাকিং করে নেয়।তার পরে কান্না করতে করতে ঘুমিয়ে যায়।
জিসান এখন নিজের কথা ভাবছে না।তার আজকে মিহির কান্না দেখে খুব মায়া হচ্ছিল।মনে হচ্ছিল ওর যদি বোন থাকতো সে এমন করে কান্না করলে ও কি করতো।তাই সে সিদ্ধান্ত নেয় মিহির জন্য কিছু একটা করতেই হবে।সে ইভাকে কল দেয় তার পরে বলে জিহাদের প্রপোজ অ্যাকসেপ্ট করে নিছো?
ইভা:না তবে আপনি জানলেন কি ভাবে।
তার পরে জিসান ইভাকে সবকিছু বলে আর বলে মিহি শহর ছেড়ে চলে যাচ্ছে।
জিহাদ সারারাত ঘুমায় নাই মিহি কেনো আসলো না আর ফোনটা ও বন্ধ সেই চিন্তায়।সকালে একটু ঘুমের মত পড়ছিল তখন ইভা কল দিয়ে বলে মিহি শহর ছেড়ে চলে যাচ্ছে ওরে আটকা।
চলবে.......?
সম্পূর্ণ গল্পটি পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুণ
২০২৩ সালের বিকাশ ও নগদের শেষ ক্যাম্পেইন
শুরু হয়ে গেছে বিকাশ ও নগদের যৌথ ক্যাম্পেইন। মোট ৫ টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে জিতে নিতে পারেন সর্বোচ্চ ১০০০০ টাকা পর্যন্ত প্রাইজ মানি।
ক্যাম্পেইন এ অংশ গ্রহণ করতে হলে নিচের দেয়া লিংকে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।
মোবাইল নাম্বার, নাম,বিকাশ বা নগদের পার্সোনাল নাম্বার সঠিক নিয়মে অবশ্যই দিবেন নইলে প্রাইজ জিতলেও প্রাইজ মানি পাবেন না।
লিংকে ঢুকে যাবতীয় সব কিছু পূরণ করে নিন।
👉ফরম পূরণ করতে এখানে ক্লিক করুন👈
বি:দ্র: বিকাশ বা নগদের কাষ্টমার সার্ভিস কখনোই পিন চাইবেনা।অনুগ্রহ করে আপনার গোপন পিন নাম্বার টি নিজের কাছেই রাখবেন।কেউ চাইলে দিবেন না
ধন্যবাদ
0 Comments