দেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ, সেনাবাহিনী গভীর উদ্বেগে
চলমান রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেনাবাহিনীর ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনায় ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে।
চলমান রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেনাবাহিনীর ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাতে জানা গেছে, অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার (NCP) দেশ পরিচালনায় বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে চলেছে।
বিশেষ করে ৫ আগস্টের পর থেকে NCP সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। করিডোর চুক্তি, চট্টগ্রাম বন্দরের নিয়ন্ত্রণ বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দেওয়ার মতো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত সেনাবাহিনীর অগোচরে নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন, সাংবাদিকদের হয়রানি, এমনকি নিরাপরাধ নাগরিকদের কারাবরণও সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
সেনাবাহিনী মনে করছে, এসব সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র জনবিচ্ছিন্নই নয়, বরং তা দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং সামাজিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করছে।
NCP সরকার কার্যত “external influence” দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে বলে সেনাবাহিনীর একাধিক স্তরের কর্মকর্তাদের সন্দেহ রয়েছে। দেশি স্বার্থ উপেক্ষা করে আন্তর্জাতিক মহলের চাপে চুক্তি স্বাক্ষরের অভিযোগও উঠেছে।
করিডোরের নামে দেশের ভেতর দিয়ে বিদেশি পণ্য পরিবহনের অনুমতি দেওয়া, নিরাপত্তা হীন স্থানে চেকপোস্ট তুলে নেওয়া এবং স্থানীয় প্রশাসনকে নির্বিকার রাখা — এসবই সেনাবাহিনীর কাছে উদ্বেগজনক ইঙ্গিত হিসেবে ধরা পড়েছে।
নির্বাচনের আগে সেনাবাহিনীকে বাইরে রেখে ‘গোপন নিয়োগ ও বদলি’, ‘অবৈধ ফান্ড ট্রান্সফার’, এবং ‘চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের নামে অর্থ লেনদেন’ ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া, চট্টগ্রাম বন্দর ও মংলা বন্দরের সঙ্গে যুক্ত কিছু গোপন সমঝোতা চুক্তির খসড়া গণমাধ্যমে ফাঁস হওয়ার পর সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে চরম অসন্তোষ তৈরি হয়।
সেনাবাহিনী এই মুহূর্তে জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ, হতাশা এবং নিরাপত্তাহীনতা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। যদিও বাহ্যিকভাবে কোন প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবে অভ্যন্তরীণভাবে তারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
সরকারের পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীর মতামত উপেক্ষা করে একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার যে ধারা তৈরি হয়েছে — তা রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য নষ্ট করছে বলে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে।
এনসিপির মাধ্যমে দেশ চালানোর যে ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে তা সংবিধানের স্পষ্ট ব্যত্যয় বলে একাধিক আইন বিশেষজ্ঞ মত প্রকাশ করেছেন।
সেনাবাহিনী এই অবস্থাকে ‘নির্বাচনের আগেই একটি পরিকল্পিত ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রক্রিয়া’ হিসেবে দেখছে বলেও সূত্র জানিয়েছে।
এছাড়া দেশব্যাপী চলমান ধর্মীয় ও জাতিগত বিদ্বেষ ছড়ানোর ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ ইউনিট মাঠ পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহ করছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে চালানো অপপ্রচারও নজরে এসেছে এবং এতে বিদেশি প্রভাব রয়েছে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক, বিদ্যুৎ প্রকল্প এবং স্বাস্থ্য খাতে বড় আকারে দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগ এনসিপি সরকারের অধীনে বেড়েছে বলে সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা শাখা নিশ্চিত করেছে।
জনগণের আস্থা অর্জনে এনসিপি সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের অভাব দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করে তুলছে।
বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে চরম হতাশা ও কর্মসংস্থানের সংকট নিয়ে সেনাবাহিনী উদ্বিগ্ন, কারণ এটা ভবিষ্যতে বড় সামাজিক অস্থিরতা তৈরি করতে পারে।
শেষ পর্যন্ত, সেনাবাহিনী একটি সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যেই দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চায় — কিন্তু পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তাহলে তারা “দেশের স্বার্থে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে প্রস্তুত” এমন একটি বার্তা অভ্যন্তরীণভাবে ছড়িয়ে দিয়েছে।
সেনাবাহিনী মনে করছে, এসব অনিয়ম ও গোপন চুক্তি দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি তৈরি করছে। ভবিষ্যতে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে কিনা, তা এখনই নিশ্চিত নয়, তবে ভেতরে ভেতরে তারা সতর্ক রয়েছে।
🔥 বিস্তারিত জানুন ও ভিডিও দেখুন
চলমান রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলা নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সেনাবাহিনীর ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাতে জানা গেছে, অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার (NCP) দেশ পরিচালনায় বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়ে চলেছে।
বিশেষ করে ৫ আগস্টের পর থেকে NCP সরকারের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। করিডোর চুক্তি, চট্টগ্রাম বন্দরের নিয়ন্ত্রণ বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দেওয়ার মতো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত সেনাবাহিনীর অগোচরে নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ নাগরিকদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন, সাংবাদিকদের হয়রানি, এমনকি নিরাপরাধ নাগরিকদের কারাবরণও সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
সেনাবাহিনী মনে করছে, এসব সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র জনবিচ্ছিন্নই নয়, বরং তা দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং সামাজিক স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করছে।
NCP সরকার কার্যত “external influence” দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে বলে সেনাবাহিনীর একাধিক স্তরের কর্মকর্তাদের সন্দেহ রয়েছে। দেশি স্বার্থ উপেক্ষা করে আন্তর্জাতিক মহলের চাপে চুক্তি স্বাক্ষরের অভিযোগও উঠেছে।
করিডোরের নামে দেশের ভেতর দিয়ে বিদেশি পণ্য পরিবহনের অনুমতি দেওয়া, নিরাপত্তা হীন স্থানে চেকপোস্ট তুলে নেওয়া এবং স্থানীয় প্রশাসনকে নির্বিকার রাখা — এসবই সেনাবাহিনীর কাছে উদ্বেগজনক ইঙ্গিত হিসেবে ধরা পড়েছে।
নির্বাচনের আগে সেনাবাহিনীকে বাইরে রেখে ‘গোপন নিয়োগ ও বদলি’, ‘অবৈধ ফান্ড ট্রান্সফার’, এবং ‘চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের নামে অর্থ লেনদেন’ ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া, চট্টগ্রাম বন্দর ও মংলা বন্দরের সঙ্গে যুক্ত কিছু গোপন সমঝোতা চুক্তির খসড়া গণমাধ্যমে ফাঁস হওয়ার পর সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে চরম অসন্তোষ তৈরি হয়।
সেনাবাহিনী এই মুহূর্তে জনগণের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ, হতাশা এবং নিরাপত্তাহীনতা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। যদিও বাহ্যিকভাবে কোন প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি, তবে অভ্যন্তরীণভাবে তারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
সরকারের পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীর মতামত উপেক্ষা করে একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার যে ধারা তৈরি হয়েছে — তা রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য নষ্ট করছে বলে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে।
এনসিপির মাধ্যমে দেশ চালানোর যে ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে তা সংবিধানের স্পষ্ট ব্যত্যয় বলে একাধিক আইন বিশেষজ্ঞ মত প্রকাশ করেছেন।
সেনাবাহিনী এই অবস্থাকে ‘নির্বাচনের আগেই একটি পরিকল্পিত ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রক্রিয়া’ হিসেবে দেখছে বলেও সূত্র জানিয়েছে।
এছাড়া দেশব্যাপী চলমান ধর্মীয় ও জাতিগত বিদ্বেষ ছড়ানোর ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ ইউনিট মাঠ পর্যায়ে তথ্য সংগ্রহ করছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে চালানো অপপ্রচারও নজরে এসেছে এবং এতে বিদেশি প্রভাব রয়েছে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক, বিদ্যুৎ প্রকল্প এবং স্বাস্থ্য খাতে বড় আকারে দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগ এনসিপি সরকারের অধীনে বেড়েছে বলে সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা শাখা নিশ্চিত করেছে।
জনগণের আস্থা অর্জনে এনসিপি সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হচ্ছে এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের অভাব দেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎকে অনিশ্চিত করে তুলছে।
বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে চরম হতাশা ও কর্মসংস্থানের সংকট নিয়ে সেনাবাহিনী উদ্বিগ্ন, কারণ এটা ভবিষ্যতে বড় সামাজিক অস্থিরতা তৈরি করতে পারে।
শেষ পর্যন্ত, সেনাবাহিনী একটি সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যেই দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চায় — কিন্তু পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তাহলে তারা “দেশের স্বার্থে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিতে প্রস্তুত” এমন একটি বার্তা অভ্যন্তরীণভাবে ছড়িয়ে দিয়েছে।
সেনাবাহিনী মনে করছে, এসব অনিয়ম ও গোপন চুক্তি দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি তৈরি করছে। ভবিষ্যতে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে কিনা, তা এখনই নিশ্চিত নয়, তবে ভেতরে ভেতরে তারা সতর্ক রয়েছে।
🔥 ইউটিউব, ফেসবুক, টিকটক ফ্রি প্রমোশন চান?
আপনার ভিডিও বা পেজ ফ্রি প্রমোশন করুন, কোনো খরচ ছাড়াই!
👉 ফ্রি প্রমোশন লিংকে যান
আপনার ভিডিও বা পেজ ফ্রি প্রমোশন করুন, কোনো খরচ ছাড়াই!
👉 ফ্রি প্রমোশন লিংকে যান
0 Comments